Wellcome to National Portal

পল্লী বিদ্যুৎ সংক্রান্ত অভিযোগের জন্য কল করুন ১৬৮৯৯ নম্বরে।

নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করুন। রকেট, বিকাশ, উপায়, শিওর-ক্যাশ, মাই-ক্যাশ, ইউ-ক্যাশ, রবি-ক্যাশ, জি-পে (গ্রামীণফোন) এর মাধ্যমে ঘরে বসে বাড়তি খরচ ছাড়া আপনার বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে পারবেন। সম্ভাব্য লোডশেডিং এর সিডিউল প্রকাশ করা হয়েছে। জ্বালানি সংকট মোকাবেলায়, সরকারি নির্দেশনা মেনে চলুন। রাত আটটার পর দোকান, শপিং মল, মার্কেট, বিপণিবিতান, কাঁচাবাজার ইত্যাদি বন্ধ রাখুন। এসি ব্যবহার পরিহার করুন। একান্তই এসি ব্যবহার করতে হলে তাপমাত্রা নূন্যতম ২৫ ডিগ্রি সে: রাখুন। সন্ধার সময় হতে রাত ১২টা পর্যন্ত মটর, ইস্ত্রি, ওভেন, সেচ পাম্প, লন্ড্রি, ওয়েল্ডিং মেশিন/ মেকানিক্যাল ওয়ার্কশপ, ইজি বাইক চার্জিং বন্ধ রাখুন। জরুরি প্রয়োজনে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অভিযোগ কেন্দ্রের মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করুন। বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হোন।

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ(বিডা) এর ওয়ান স্টপ সার্ভিস লিংকঃ //bidaquickserv.org/


Title
Events of national information
Attachments

বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন হল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে এটুআই (একসেস টু ইনফরমেশন) প্রোগ্রামের আওতায় জনগণের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিতকরণ এবং সরকারি দপ্তর থেকে প্রদেয় সেবাসমূহ প্রাপ্তির নিশ্চয়তা বিধানের লক্ষ্যে দেশের সকল ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা, বিভাগ, অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়সহ প্রায় পঁচিশ হাজার সরকারি দপ্তরের ওয়েব সাইটের একটি সমন্বিত রূপ বা ওয়েব পোর্টাল।

সরকারের বিভিন্ন সেবা ডিজিটাল প্রযুক্তির সাহায্যে জনগণের কাছে সহজে পৌঁছে দিতে গত জুন মাসে চালু হয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন।  জনগণের দোরগোড়ায় সরকারি সেবা পৌঁছে দিতে সরকারি প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে বাংলাদেশে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ডিজিটাল ওয়েব পোর্টাল চালু করা হয়েছে। এর নাম বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (www.bangladesh.gov.bd)। গত ২৩ জুন এই পোর্টালের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ‘আমরা যাচাই করে দেখেছি যে বিশ্বের অন্য কোনো দেশে সরকারি ২৫ হাজার ওয়েবসাইট এক জায়গায় নেই। একমাত্র বাংলাদেশে আছে এখন।’ তথ্য বাতায়নে তথ্য সন্নিবেশিত করার ৫০ হাজারের বেশি সরকারি কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। এটির পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিল অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) কর্মসূচি। বলে রাখা ভালো www.bangladesh.gov.bd ঠিকানার ওয়েবসাইট অাগেও ছিল। তবে তখন এর ব্যাপ্তি ছিল কম।

 

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বলা হয়েছে এই তথ্য বাতায়ন প্রতিদিন ১৫ লাখ মানুষ দেখেন। র্যাঙ্কিং ও জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের ওয়েবসাইট অ্যালেক্সায় (www.alexa.com) ২৩ জুলাই রাতে দেখা যায় জাতীয় তথ্য বাতায়নের অবস্থান বাংলাদেশ থেকে দেখা ওয়েবসাইটগুলো মধ্যে ২৪২ নম্বরে। আর বিশ্বে ৮২,৮৩৫ নম্বর স্থানে।
সরকারের ইচ্ছে হলো দেশের নাগরিকেরা কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন, পর্যটন ইত্যাদি তথ্য পাওয়ার জন্য জাতীয় তথ্য বাতায়নকে ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’ হিসেবে ব্যবহার করবে। বলা হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞপ্তি, গেজেট, ই-সেবা, সরকারি ফর্মসমূহ, সিটিজেন চার্টার, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের তালিকা, সাত লাখের বেশি ই-ডিরেক্টরি, মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, জনপ্রতিনিধিদের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি সব তথ্যই ‘বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন’-এ পাওয়া যাবে।

 

ইউনিয়ন পর্যায়ের ৪,৫৫০, উপজেলা পর্যায়ের ১৪,৪৬০, জেলা পর্যায়ের ৪০৩২, বিভাগ পর্যায়ের ৪৫৫, জেলা পরিষদ পর্যায়ের ৬৪, উপজেলা পরিষদ পর্যায়ের ৪৮৮, মন্ত্রণালয়-বিভাগ পর্যায়ের ৫৫, অধিদপ্তর পর্যায়ের ৩৪৫ এবং সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা পর্যায়ের ৪১৪টি ওয়েবসাইটকে একসূত্রে গেঁথে জাতীয় তথ্য বাতায়ন তৈরি করা হয়েছে। এমনকি বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে পরিচয় করিয়ে দিতে এর একটি ইংরেজি সংস্করণও আছে, যা প্রশংসার যোগ্য। তবে তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে বাংলা ও ইংরেজি সংস্করণে গরমিল রয়েছে। যেমন, বাংলা সংস্করণের প্রথম পাতার মুখবন্ধে লেখা রয়েছে: ‘জাতীয় বাতায়নের আওতায় দেশের সকল ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা, বিভাগ, অধিদপ্তর, মন্ত্রণালয়সহ সকল সরকারি দপ্তরের জন্য প্রায় ২৫ হাজার ওয়েব পোর্টাল (তথ্য বাতায়ন) নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। সব দপ্তরে পোর্টাল চালু হলে জনগণের তথ্য ও সেবা প্রাপ্তি আরও সহজ হবে।’ অন্যদিকে, ইংরেজি সংস্করণে বলা হয়েছে ২৫ হাজারের বেশি পোর্টাল তৈরি করা হয়েছে যা পরীক্ষামূলক (বেটা সংস্করণ) অবস্থায় রয়েছে।

Special awareness discussion program to save electricity during the holy month of Ramadan and summer